গাইবান্ধা জেলা সদরসহ বিভিন্ন উপজেলার ফিলিং স্টেশনগুলোতে হঠাৎ পেট্রল-অকটেনের সংকট দেখা দিয়েছে। এতে ভোগান্তিতে পড়েছেন পেট্রোল-অকটেন নির্ভর যানবাহনের চালকরা। বিশেষ করে মোটরসাইকেলচালকরা বেশি বিপাকে পড়েছেন।
অন্যদিকে ফিলিং স্টেশনগুলোর কর্মকর্তা-কর্মচারীরা বলছেন, ডিপো থেকে চাহিদা মোতাবেক জ্বালানি তেল সরবরাহ বন্ধ থাকায় এ অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে।
রোববার (৮ মে) সকালে গাইবান্ধা জেলা শহরের কয়েকটি ফিলিং স্টেশন ঘুরে দেখা গেছে জ্বালানি তেলের মজুদ না থাকার অজুহাতে পেট্রল-অকটেন বিক্রি বন্ধ করে দিয়েছে ফিলিং স্টেশনগুলো। সেখানে পেট্রোল-অকটেন নির্ভর যানবাহন নিয়ে অনেকেই পেট্রোল নিতে আসছেন।
কিন্তু ফিলিং স্টেশন থেকে জানিয়ে দেওয়া হচ্ছে পাম্পে পেট্রোল-অকটেন নেই। গাইবান্ধার চারটি ফিলিং স্টেশন গিয়ে দেখা যায়, ‘তেল নেই’ লেখা সংবলিত সাইনবোর্ড লাগিয়ে দিয়েছেন ফিলিংস্টেশন কর্তৃপক্ষ।শহরের বাস টার্মিনাল এলাকায় আর রহমান এন্ড সন্স ফিলিং স্টেশনের কর্ণধার মিজানুর রহমান জুয়েল জানান, পার্বতীপুর ডিপো থেকে চাহিদামত তেল সরবরাহ করা হচ্ছে না।
এছাড়া বাঘাবাড়ি ডিপো থেকে শুধুমাত্র ডিজেল সরবরাহ করা হচ্ছে। ফলে সরবরাহ না থাকায় পেট্রল-অকটেন বিক্রি করা সম্ভব হচ্ছে না।তিনি বলেন, ডিপোতে চাহিদা দিয়েও ডিপো থেকে পেট্রোল পাওয়া যাচ্ছে না। কী কারণে সংকট তারা সেটিও স্পষ্ট করে আমাদের জানাতে পারেনি। তবে আমাদের পাম্পে সীমিত পরিমাণ পেট্রোল ছিল, তা দিয়েই শনিবার পর্যন্ত চালিয়েছি। এগুলো শেষ হওয়ায় আমাদের পাম্প বন্ধ রাখতে হয়েছে।কাদির এন্ড সন্স ফিলিং স্টেশনেও তেল নেই বলে জানানো হয়। তবে এখানকার ম্যানেজার খোকন মিয়া জানান, মজুদ কম থাকায় শনিবার পর্যন্ত তারা তাদের ফিলিং স্টেশন থেকে গ্রাহকদের চাহিদার অর্ধেক পরিমাণে পেট্রল-অকটেন বিক্রি করেছেন। তারা বাঘাবাড়িতে তেলের লড়ি পাঠিয়ে বসে আছেন। সেখানে তেলের সরবরাহ পাওয়া যাচ্ছে না। ফলে কিছুটা সংকট সৃষ্টি হয়েছে। কবে নাগাদ এই পরিস্থিতির উত্তরণ ঘটবে সেটাও অনিশ্চিত।এছাড়া জেলার অন্যান্য উপজেলার ফিলিং স্টেশনগুলো থেকে জনপ্রতি এক লিটারের বেশি পেট্রোল-অকটেন বিক্রি করছে না বলে জানা গেছে।ঈদের পরদিন থেকে জেলাজুড়ে ফিলিং স্টেশনগুলোতে সংকট তৈরি হয়েছে পেট্রোল-অকটেনের। কোন ঘোষণা ছাড়াই পাম্পে এসে পেট্রোল না পেয়ে বিপাকে পড়েছেন যানবাহনের চালকরা। এতে দুর্ভোগ চরমে উঠেছে তাদের। মোটরসাইকেল চালক সুমন মিয়া জানান, কী কারণে পেট্রল সরবরাহ বন্ধ রয়েছে তার সঠিক উত্তর দিতে পারে না ফিলিং স্টেশন কর্তৃপক্ষ। ফলে আমরা চরম অনিশচয়তার মধ্যে রয়েছি।এ বিষয়ে গাইবান্ধা সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) মো. শরীফুল আলম জানান, মে দিবস ও ঈদের ছুটির কারনে ডিপো থেকে সরবরাহ ব্যবস্থায় কিছুটা বিঘ্ন ঘটে। ছুটি শেষে আজ থেকে এ সংকট কেটে যেতে শুরু করবে, আশাকরছি আগামি দু’একদিনের মধ্যে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়ে যাবে।
গাইবান্ধা জেলা সদরসহ বিভিন্ন উপজেলার ফিলিং স্টেশনগুলোতে হঠাৎ পেট্রল-অকটেনের সংকট দেখা দিয়েছে। এতে ভোগান্তিতে পড়েছেন পেট্রোল-অকটেন নির্ভর যানবাহনের চালকরা। বিশেষ করে মোটরসাইকেলচালকরা বেশি বিপাকে পড়েছেন। অন্যদিকে ফিলিং স্টেশনগুলোর কর্মকর্তা-কর্মচারীরা বলছেন, ডিপো থেকে চাহিদা মোতাবেক জ্বালানি তেল সরবরাহ বন্ধ থাকায় এ অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে।
রোববার (৮ মে) সকালে গাইবান্ধা জেলা শহরের কয়েকটি ফিলিং স্টেশন ঘুরে দেখা গেছে জ্বালানি তেলের মজুদ না থাকার অজুহাতে পেট্রল-অকটেন বিক্রি বন্ধ করে দিয়েছে ফিলিং স্টেশনগুলো। সেখানে পেট্রোল-অকটেন নির্ভর যানবাহন নিয়ে অনেকেই পেট্রোল নিতে আসছেন। কিন্তু ফিলিং স্টেশন থেকে জানিয়ে দেওয়া হচ্ছে পাম্পে পেট্রোল-অকটেন নেই। গাইবান্ধার চারটি ফিলিং স্টেশন গিয়ে দেখা যায়, ‘তেল নেই’ লেখা সংবলিত সাইনবোর্ড লাগিয়ে দিয়েছেন ফিলিংস্টেশন কর্তৃপক্ষ।
শহরের বাস টার্মিনাল এলাকায় আর রহমান এন্ড সন্স ফিলিং স্টেশনের কর্ণধার মিজানুর রহমান জুয়েল জানান, পার্বতীপুর ডিপো থেকে চাহিদামত তেল সরবরাহ করা হচ্ছে না। এছাড়া বাঘাবাড়ি ডিপো থেকে শুধুমাত্র ডিজেল সরবরাহ করা হচ্ছে। ফলে সরবরাহ না থাকায় পেট্রল-অকটেন বিক্রি করা সম্ভব হচ্ছে না।
তিনি বলেন, ডিপোতে চাহিদা দিয়েও ডিপো থেকে পেট্রোল পাওয়া যাচ্ছে না। কী কারণে সংকট তারা সেটিও স্পষ্ট করে আমাদের জানাতে পারেনি। তবে আমাদের পাম্পে সীমিত পরিমাণ পেট্রোল ছিল, তা দিয়েই শনিবার পর্যন্ত চালিয়েছি। এগুলো শেষ হওয়ায় আমাদের পাম্প বন্ধ রাখতে হয়েছে।
কাদির এন্ড সন্স ফিলিং স্টেশনেও তেল নেই বলে জানানো হয়। তবে এখানকার ম্যানেজার খোকন মিয়া জানান, মজুদ কম থাকায় শনিবার পর্যন্ত তারা তাদের ফিলিং স্টেশন থেকে গ্রাহকদের চাহিদার অর্ধেক পরিমাণে পেট্রল-অকটেন বিক্রি করেছেন। তারা বাঘাবাড়িতে তেলের লড়ি পাঠিয়ে বসে আছেন। সেখানে তেলের সরবরাহ পাওয়া যাচ্ছে না। ফলে কিছুটা সংকট সৃষ্টি হয়েছে। কবে নাগাদ এই পরিস্থিতির উত্তরণ ঘটবে সেটাও অনিশ্চিত।
এছাড়া জেলার অন্যান্য উপজেলার ফিলিং স্টেশনগুলো থেকে জনপ্রতি এক লিটারের বেশি পেট্রোল-অকটেন বিক্রি করছে না বলে জানা গেছে।
ঈদের পরদিন থেকে জেলাজুড়ে ফিলিং স্টেশনগুলোতে সংকট তৈরি হয়েছে পেট্রোল-অকটেনের। কোন ঘোষণা ছাড়াই পাম্পে এসে পেট্রোল না পেয়ে বিপাকে পড়েছেন যানবাহনের চালকরা। এতে দুর্ভোগ চরমে উঠেছে তাদের। মোটরসাইকেল চালক সুমন মিয়া জানান, কী কারণে পেট্রল সরবরাহ বন্ধ রয়েছে তার সঠিক উত্তর দিতে পারে না ফিলিং স্টেশন কর্তৃপক্ষ। ফলে আমরা চরম অনিশচয়তার মধ্যে রয়েছি।
এ বিষয়ে গাইবান্ধা সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) মো. শরীফুল আলম জানান, মে দিবস ও ঈদের ছুটির কারনে ডিপো থেকে সরবরাহ ব্যবস্থায় কিছুটা বিঘ্ন ঘটে। ছুটি শেষে আজ থেকে এ সংকট কেটে যেতে শুরু করবে, আশাকরছি আগামি দু’একদিনের মধ্যে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়ে যাবে।